০৯:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সেকেন্ড হোম মালয়েশিয়া ।

  • Reporter Name
  • Update Time : ১১:১২:৪৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ১১৪ Time View

বাংলাদেশের সেকেন্ড হোম রাষ্ট্রপতি।

মোঃ শাহাবউদ্দিন চুপ্পু গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট, আবার একই সাথে তার রয়েছে মালয়েশিয়া সেকেন্ড হোমে বিনিয়োগ এবং দুবাইতে ব্যবসা ও সেদেশের রেসিডেন্সি। এছাড়াও তিনি তৃতীয় একটি দেশের পাসপোর্টে বিনিয়োগ রয়েছে বলেও শোনা যায়।

রাষ্ট্রপতি চুপ্পুর মালয়েশিয়া সেকেন্ড হোমে ১৫০,০০০ রিংগিত বিনিয়োগ এবং দুবাইর কয়েকটি ব্যাংক একাউন্টের বিস্তারিত ও ওয়ারাদ জেনারেল ট্রেডিং এলএলসি নামের দুবাইতে নিবন্ধিত একটি প্রতিষ্ঠানে ব্যবসায়িক বিনিয়োগের বিনিময়ে রেসিডেন্স ভিসা পাওয়ার প্রমান স্বরুপ বিভিন্ন কাগজ হাতে এসেছে।

প্রশ্ন হলো রাষ্ট্রপতি চুপ্পু বিদেশে এসব বিনিয়োগের কোন অনুমতি কি আদৌ গ্রহন করেছেন? যদিও এসবই তিনি করেছেন রাষ্ট্রপতি হওয়ার আগে। তাহলে জিজ্ঞাস করা যেতে পারে বাংলাদেশে ব্যাংকের অনুমতি ব্যতিত মালয়েশিয়া সেকেন্ড হোমে জনাব চুপ্পুর ১৫০,০০০ রিংগিত ও দুবাইর ব্যবসায় বিনিয়োগ কি বৈধ?

এবং তিনি যদি আনুগত্য মেনে অর্থের বিনিময়ে, তৃতীয় একটি দেশের পাসপোর্টও গ্রহণ করে থাকেন, তাহলে কি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে বহাল থাকা তারপক্ষে সম্ভব হবে?

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ জানিয়েছে মোঃ শাহাবউদ্দিন চুপ্পুকে কখনোই এত বিপুল পরিমাণ অর্থ বিদেশে নেয়ার অনুমতি দেয়া হয়নি।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সেকেন্ড হোম মালয়েশিয়া ।

Update Time : ১১:১২:৪৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বাংলাদেশের সেকেন্ড হোম রাষ্ট্রপতি।

মোঃ শাহাবউদ্দিন চুপ্পু গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট, আবার একই সাথে তার রয়েছে মালয়েশিয়া সেকেন্ড হোমে বিনিয়োগ এবং দুবাইতে ব্যবসা ও সেদেশের রেসিডেন্সি। এছাড়াও তিনি তৃতীয় একটি দেশের পাসপোর্টে বিনিয়োগ রয়েছে বলেও শোনা যায়।

রাষ্ট্রপতি চুপ্পুর মালয়েশিয়া সেকেন্ড হোমে ১৫০,০০০ রিংগিত বিনিয়োগ এবং দুবাইর কয়েকটি ব্যাংক একাউন্টের বিস্তারিত ও ওয়ারাদ জেনারেল ট্রেডিং এলএলসি নামের দুবাইতে নিবন্ধিত একটি প্রতিষ্ঠানে ব্যবসায়িক বিনিয়োগের বিনিময়ে রেসিডেন্স ভিসা পাওয়ার প্রমান স্বরুপ বিভিন্ন কাগজ হাতে এসেছে।

প্রশ্ন হলো রাষ্ট্রপতি চুপ্পু বিদেশে এসব বিনিয়োগের কোন অনুমতি কি আদৌ গ্রহন করেছেন? যদিও এসবই তিনি করেছেন রাষ্ট্রপতি হওয়ার আগে। তাহলে জিজ্ঞাস করা যেতে পারে বাংলাদেশে ব্যাংকের অনুমতি ব্যতিত মালয়েশিয়া সেকেন্ড হোমে জনাব চুপ্পুর ১৫০,০০০ রিংগিত ও দুবাইর ব্যবসায় বিনিয়োগ কি বৈধ?

এবং তিনি যদি আনুগত্য মেনে অর্থের বিনিময়ে, তৃতীয় একটি দেশের পাসপোর্টও গ্রহণ করে থাকেন, তাহলে কি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে বহাল থাকা তারপক্ষে সম্ভব হবে?

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ জানিয়েছে মোঃ শাহাবউদ্দিন চুপ্পুকে কখনোই এত বিপুল পরিমাণ অর্থ বিদেশে নেয়ার অনুমতি দেয়া হয়নি।